দাদরা :
দাদরা ছয় মাত্রার একটি তাল। এর দু’টি বিভাগ। প্রত্যেকটি বিভাগে তিনটি করে মাত্রা আছে। এর ছন্দ- ৩/৩।
এই তালে একটি তালি ও একটি খালি। তালি-১ মাত্রায় খালি-৪ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। ইহার বিভাগগুলির মাত্রা সংখ্যা সমান বলিয়া ইহা সমপদী তাল। নিম্নে দাদরা তালের ঠেকার বোল দেওয়া হলো। হালকা অঙ্গের গানে তালটি বেশি প্রচলিত।
+ 0
ধা ধি না / না থু না
১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬
কাহারবা:
কাহারবা আট মাত্রার একটি তাল। এর বিভাগ দু’টি। প্রত্যেকটি বিভাগে চারটি করে মাত্রা আছে। এর ছন্দ ৪/৪।
এই তালে একটি তালি ও একটি খালি। তালি-১ মাত্রায়, এক খালি-৫ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। তালটি সমপদী তাল।
যাবতীয় হালকা অঙ্গের গানে এই তালটি বিশেষ প্রচলিত। নিম্নে তালটির ঠেকার বোল দেওয়া হলো।
(ক)
+ 0
ধা গে তে টে / না গে ধি না
(খ)
+ 0
ধা ধিন নাগে ধিন / না কৎ নাকে তেটে
তেওড়া :
তেওড়া সাত মাত্রার একটি তাল। এর বিভাগ তিনটি। প্রথম বিভাগটি তিন মাত্রার এবং পরের দু’টির প্রত্যেকটি দু’মাত্রার। ছন্দ: ৩/২/২।
এই তালে তিনটিই তালি। কোনো ফাঁক বা খালি নেই। তালি ১, ৪ ও ৬ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। তালটি বিষমপদী তাল। তালটির বিভাগগুলি পরস্পর সমান নয়; তাই তালিটিকে বিষমপদী তাল বলা হয়। তালটি ধ্রুপদ ও হালকা অঙ্গের গানে অধিক প্রচলিত। নিম্নে তালটির ঠেকার বোল দেয়া হলো:
(ক) + 2 3
ধি ধি না / ধি না / ধি না
(খ) + 2 3
ধা দেন্ তা / তেটে কতা / গদি ঘেনে
(গ) + 2 3
ধা ঘেড়ে নাগ / গদ্ দি / ঘেড়ে নাগ
রূপক:
রূপক সাত মাত্রার একটি তাল। বিভাগ তিনটি। প্রথম বিভাগটি তিন মাত্রার এবং পরের দু’টির প্রত্যেকটি দু’ মাত্রার। এই তালে তালি দু’টি এবং খালি একটি। ফাঁক-১ মাত্রায়, তালি-৪ ও ৬ মাত্রায়। তালটি বিষমপদী তাল। এই তালটির বিশেষত্ব এই যে, প্রথম অনাঘাত অর্থাৎ ফাঁকটিকেই সোম মানা হয়। রূপক তাল খেয়াল ও হালকা অঙ্গের গানে ব্যবহার করা হয়। নিম্নে ঠেকার বোল দেওয়া হলো।
(ক) 0 2 3
তি তি না / ধি না / ধি না
(খ) 0 2 3
তিন তিন তাক্ / ধিন ধাগে / ধিন ধাগে
দাদরা ছয় মাত্রার একটি তাল। এর দু’টি বিভাগ। প্রত্যেকটি বিভাগে তিনটি করে মাত্রা আছে। এর ছন্দ- ৩/৩।
এই তালে একটি তালি ও একটি খালি। তালি-১ মাত্রায় খালি-৪ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। ইহার বিভাগগুলির মাত্রা সংখ্যা সমান বলিয়া ইহা সমপদী তাল। নিম্নে দাদরা তালের ঠেকার বোল দেওয়া হলো। হালকা অঙ্গের গানে তালটি বেশি প্রচলিত।
+ 0
ধা ধি না / না থু না
১ ২ ৩ ৪ ৫ ৬
কাহারবা:
কাহারবা আট মাত্রার একটি তাল। এর বিভাগ দু’টি। প্রত্যেকটি বিভাগে চারটি করে মাত্রা আছে। এর ছন্দ ৪/৪।
এই তালে একটি তালি ও একটি খালি। তালি-১ মাত্রায়, এক খালি-৫ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। তালটি সমপদী তাল।
যাবতীয় হালকা অঙ্গের গানে এই তালটি বিশেষ প্রচলিত। নিম্নে তালটির ঠেকার বোল দেওয়া হলো।
(ক)
+ 0
ধা গে তে টে / না গে ধি না
(খ)
+ 0
ধা ধিন নাগে ধিন / না কৎ নাকে তেটে
তেওড়া :
তেওড়া সাত মাত্রার একটি তাল। এর বিভাগ তিনটি। প্রথম বিভাগটি তিন মাত্রার এবং পরের দু’টির প্রত্যেকটি দু’মাত্রার। ছন্দ: ৩/২/২।
এই তালে তিনটিই তালি। কোনো ফাঁক বা খালি নেই। তালি ১, ৪ ও ৬ মাত্রায়। সোম প্রথম মাত্রায়। তালটি বিষমপদী তাল। তালটির বিভাগগুলি পরস্পর সমান নয়; তাই তালিটিকে বিষমপদী তাল বলা হয়। তালটি ধ্রুপদ ও হালকা অঙ্গের গানে অধিক প্রচলিত। নিম্নে তালটির ঠেকার বোল দেয়া হলো:
(ক) + 2 3
ধি ধি না / ধি না / ধি না
(খ) + 2 3
ধা দেন্ তা / তেটে কতা / গদি ঘেনে
(গ) + 2 3
ধা ঘেড়ে নাগ / গদ্ দি / ঘেড়ে নাগ
রূপক:
রূপক সাত মাত্রার একটি তাল। বিভাগ তিনটি। প্রথম বিভাগটি তিন মাত্রার এবং পরের দু’টির প্রত্যেকটি দু’ মাত্রার। এই তালে তালি দু’টি এবং খালি একটি। ফাঁক-১ মাত্রায়, তালি-৪ ও ৬ মাত্রায়। তালটি বিষমপদী তাল। এই তালটির বিশেষত্ব এই যে, প্রথম অনাঘাত অর্থাৎ ফাঁকটিকেই সোম মানা হয়। রূপক তাল খেয়াল ও হালকা অঙ্গের গানে ব্যবহার করা হয়। নিম্নে ঠেকার বোল দেওয়া হলো।
(ক) 0 2 3
তি তি না / ধি না / ধি না
(খ) 0 2 3
তিন তিন তাক্ / ধিন ধাগে / ধিন ধাগে
0 comments:
Post a Comment